ইন্টারনেটে সহজে আয় : আসলে কি সহজ
ইন্টারনেটে ঘরে বসে খুব সহজেই মাসে 1000 ডলার আয় করতে পারেন
এধরনের কথা বহুবার শুনেছেন ক্রমাগত শুনছেন । আউটসোর্সিং হবে বাংলাদেশের প্রধান আয়ের উৎস এবং এর ফলে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে কি ধনী দেশে পরিণত হবে এমন কথা শুনেছেন। বাস্তবতা হচ্ছে এখনোও সে লক্ষ্যে দেখা যায়নি বা যাচ্ছে না । কারণ বুঝতে সহায়তা করব
নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বিষয়টি দেখা যাক । বছর পাঁচেক আগে যখন এই ইন্টারনেটে আয় প্রসারণ শুরু হয়েছে , তখন আমার পেশা ছিল পুরোপুরি মিডিয়া । গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং ,অ্যানিমেশন কিছু, লেখালেখি ।
এর আগে কয়েকটি সিডি ডিভিডি ভিডিওতে মাল্টিমিডিয়া অভিজ্ঞতা হয়েছিল। অনলাইনে এই বিষয়ে আগ্রহী ছিল না ।পরিচিত একজন যখনই এ বিষয়ে একটি ভিডিও টিটোরিয়াল দেখতে দিলেন তখন সেটি দেখেছিলাম মূলত মাল্টিমিডিয়া সম্পর্কের কারণে । সেখানে কিছু তথ্য পেলাম যা বাস্তবে সাথে বেমানান। যেমন উল্লেখ করা হচ্ছে গুগোল এডসেন্স ব্যবহার করে মাসে হাজার ডলার আয় করা এবং খুব সহজে এবং বিনামূল্যে ওয়ার্ডপ্রেসে বা ব্লগারে ব্লগ তৈরি করে সেটি করতে পারেন । বাস্তবতা হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেসে বিনামুল্যের ব্লগ এর কোন ধরনের বিজ্ঞাপন দেওয়া যায় না । ব্লগারের ব্লগে বলে বাংলা ব্লগে এডসেন্স বিজ্ঞাপন দেয় ।
একইভাবে কি করে আয় পিটিসি সম্পর্কে বলা হয়েছে আপনি সারাদিন কি করে মাসে কয়েকশো কিংবা কয়েক হাজার ডলার আয় করতে পারেন। সেখানে উল্লেখ করা হয়নি আপনি সারাদিন কি করার সুযোগ দেওয়া হবে না, কিংবা দেখা গেলেও আপনি কখনো সে টাকা হাতে পাবেন না । কিন্তু এই ধারণাটা এখন সম্পূর্ণ ভুল গুগোল এডসেন্স এখন বাংলা জন্য এই সুযোগটা প্রদান করছে। আমার মাল্টিমিডিয়া থেকে আমার আগ্রহ জন্মে ব্লগে তৈরি তে প্রযুক্তি বিষয় একটি ব্লগের রিভিউজ লেখার পাশাপাশি ইন্টারনেট থেকে তথ্য নিয়ে ক্রমাগত হচ্ছে আমাদের বাংলা টিটুরিয়াল সাইটটি আর অন্যদিকে পুরোপুরি ফ্রিল্যান্সারের পরিণত হওয়া । কাজেই সেই সিডি যা করতে পেরেছি তা হচ্ছে আমার মদ আগ্রহ সৃষ্টি করতে ইন্টারনেটে আই সম্পর্কে কমাগত পদক্ষেপ নিতে। আর মন্দ দিক হ ভুল পথে পরিচালিত করা কিংবা অবাস্তব স্বপ্ন দেখা। বর্তমানে ও সেটি হচ্ছে । কেউ কেউ এর এর মধ্যে সহজে টাকা আয়ের এর প্রতারণার ফাঁদে ফেলে অনেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সংবাদ মাধ্যমে তাদের প্রতিবাদের খবর প্রচার হচ্ছে। অন্যদিকে অনেকে সহজ ভাবে শুরু করে হইচই খাটছে কিনবা যে পরিমান আয় কথা বলা হচ্ছে সেটি না পেয়ে হতাশ হচ্ছেন । মূল বক্তব্য ফেরা যাক । ইন্টারনেটে সহজে আয় করা যায় কথাটি সত্য না মিথ্যা। সত্য সত্য এবং মিথ্যা দুটোই ঠিক। ইন্টারনেটে আয় করা যায় এ কথাটা সত্য। সহজ আয় করা যায় এ কথাটা সত্য। তবে সহজে বিপুল পরিমান আয় করা যায় এ কথাটা মিথ্যা।
সহজে আয় করতে যা বোঝায় তাতে মাসের 5 থেকে 10 ডলার আয় করা কষ্টকর । তবে এর বেশি আয় করা সম্ভব কিন্তু তখন আর বিষয়টি সহজে থাকে না। এজন্য বিপুল পরিমাণ কাঠ খড় পোড়াতে হয়। তারপরও ইন্টারনেটে আউটসোর্সিং কিংবা ফিনান্সিয়াল নিয়ে এতো আলোচনা ও হয়েছে কেন? কারণ এটাই আউটসোর্সিং বা ফিন্যান্সিয়াল এ কাজটি পুরোপুরি পেশা হিসেবে ব্যবহার করা যায়। আর ডলার আয় বলে আয়ের পরিমাণ ও তুলনামূলক বেশি । এমনটি সাধারণ টাইপিং কাজে প্রতি পেজ 1 থেকে 2 ডলার পাওয়া যায় । লোগো ডিজাইন করে 20 থেকে 200 ডলার পাওয়া যায় কিনবা ওয়েবসাইট তৈরি করে হাজার হাজার ডলার পর্যন্ত পাওয়া যায় । বাংলাদেশের যৌন বিষয়টি বেশি গুরুত্বপূর্ণ বহন করে প্রথমত কত মজুরি সুবিধা অসুবিধার কারণ । মাসে 500 ডলার আয় করে বাংলাদেশের ভালো ভাবে চলা যায়। উন্নত দেশে কেউ একা চলতে পারে না । কাঁদতে এই প্রতিযোগিতায় মাধ্য যখন যখন কাজ দেওয়া হয় তখন বাংলাদেশ থেকে তুলনামূলক কম টাকায় কাজ নেওয়া সম্ভব। কাজের সাথে মিল রেখে যখন স্থানীয়ভাবে কর্মস্থল হচ্ছে না তখন ফেলেছিলে দেশে কম স্থানে পরিবর্তন আনতে পারে। প্রথমে একটি ভুল কে ভুল বলে মেনে নিন। ফিনান্সিয়াল সহজে কাজ না । একজন কোনো একটি কাজে দক্ষ হতে না এমনকি সাধারণ টাইপিং ডাটা এন্ট্রি কাজ দ্রুত টাইপ করতে হয় শুধুমাত্র কাজ করতে পারে যথেষ্ঠ না কাজ পাওয়ার জন্য যোগাযোগ করা কাজ পাওয়া কায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করা টাকা পাওয়া সব কিছু নিয়ম মাফিক কাজ করতে হয় ইংরেজিতে মোটামুটি যথেষ্ট সময় ব্যয় করতে হয়।
এধরনের কথা বহুবার শুনেছেন ক্রমাগত শুনছেন । আউটসোর্সিং হবে বাংলাদেশের প্রধান আয়ের উৎস এবং এর ফলে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে কি ধনী দেশে পরিণত হবে এমন কথা শুনেছেন। বাস্তবতা হচ্ছে এখনোও সে লক্ষ্যে দেখা যায়নি বা যাচ্ছে না । কারণ বুঝতে সহায়তা করব
নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বিষয়টি দেখা যাক । বছর পাঁচেক আগে যখন এই ইন্টারনেটে আয় প্রসারণ শুরু হয়েছে , তখন আমার পেশা ছিল পুরোপুরি মিডিয়া । গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং ,অ্যানিমেশন কিছু, লেখালেখি ।
এর আগে কয়েকটি সিডি ডিভিডি ভিডিওতে মাল্টিমিডিয়া অভিজ্ঞতা হয়েছিল। অনলাইনে এই বিষয়ে আগ্রহী ছিল না ।পরিচিত একজন যখনই এ বিষয়ে একটি ভিডিও টিটোরিয়াল দেখতে দিলেন তখন সেটি দেখেছিলাম মূলত মাল্টিমিডিয়া সম্পর্কের কারণে । সেখানে কিছু তথ্য পেলাম যা বাস্তবে সাথে বেমানান। যেমন উল্লেখ করা হচ্ছে গুগোল এডসেন্স ব্যবহার করে মাসে হাজার ডলার আয় করা এবং খুব সহজে এবং বিনামূল্যে ওয়ার্ডপ্রেসে বা ব্লগারে ব্লগ তৈরি করে সেটি করতে পারেন । বাস্তবতা হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেসে বিনামুল্যের ব্লগ এর কোন ধরনের বিজ্ঞাপন দেওয়া যায় না । ব্লগারের ব্লগে বলে বাংলা ব্লগে এডসেন্স বিজ্ঞাপন দেয় ।
একইভাবে কি করে আয় পিটিসি সম্পর্কে বলা হয়েছে আপনি সারাদিন কি করে মাসে কয়েকশো কিংবা কয়েক হাজার ডলার আয় করতে পারেন। সেখানে উল্লেখ করা হয়নি আপনি সারাদিন কি করার সুযোগ দেওয়া হবে না, কিংবা দেখা গেলেও আপনি কখনো সে টাকা হাতে পাবেন না । কিন্তু এই ধারণাটা এখন সম্পূর্ণ ভুল গুগোল এডসেন্স এখন বাংলা জন্য এই সুযোগটা প্রদান করছে। আমার মাল্টিমিডিয়া থেকে আমার আগ্রহ জন্মে ব্লগে তৈরি তে প্রযুক্তি বিষয় একটি ব্লগের রিভিউজ লেখার পাশাপাশি ইন্টারনেট থেকে তথ্য নিয়ে ক্রমাগত হচ্ছে আমাদের বাংলা টিটুরিয়াল সাইটটি আর অন্যদিকে পুরোপুরি ফ্রিল্যান্সারের পরিণত হওয়া । কাজেই সেই সিডি যা করতে পেরেছি তা হচ্ছে আমার মদ আগ্রহ সৃষ্টি করতে ইন্টারনেটে আই সম্পর্কে কমাগত পদক্ষেপ নিতে। আর মন্দ দিক হ ভুল পথে পরিচালিত করা কিংবা অবাস্তব স্বপ্ন দেখা। বর্তমানে ও সেটি হচ্ছে । কেউ কেউ এর এর মধ্যে সহজে টাকা আয়ের এর প্রতারণার ফাঁদে ফেলে অনেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। সংবাদ মাধ্যমে তাদের প্রতিবাদের খবর প্রচার হচ্ছে। অন্যদিকে অনেকে সহজ ভাবে শুরু করে হইচই খাটছে কিনবা যে পরিমান আয় কথা বলা হচ্ছে সেটি না পেয়ে হতাশ হচ্ছেন । মূল বক্তব্য ফেরা যাক । ইন্টারনেটে সহজে আয় করা যায় কথাটি সত্য না মিথ্যা। সত্য সত্য এবং মিথ্যা দুটোই ঠিক। ইন্টারনেটে আয় করা যায় এ কথাটা সত্য। সহজ আয় করা যায় এ কথাটা সত্য। তবে সহজে বিপুল পরিমান আয় করা যায় এ কথাটা মিথ্যা।
সহজে আয় করতে যা বোঝায় তাতে মাসের 5 থেকে 10 ডলার আয় করা কষ্টকর । তবে এর বেশি আয় করা সম্ভব কিন্তু তখন আর বিষয়টি সহজে থাকে না। এজন্য বিপুল পরিমাণ কাঠ খড় পোড়াতে হয়। তারপরও ইন্টারনেটে আউটসোর্সিং কিংবা ফিনান্সিয়াল নিয়ে এতো আলোচনা ও হয়েছে কেন? কারণ এটাই আউটসোর্সিং বা ফিন্যান্সিয়াল এ কাজটি পুরোপুরি পেশা হিসেবে ব্যবহার করা যায়। আর ডলার আয় বলে আয়ের পরিমাণ ও তুলনামূলক বেশি । এমনটি সাধারণ টাইপিং কাজে প্রতি পেজ 1 থেকে 2 ডলার পাওয়া যায় । লোগো ডিজাইন করে 20 থেকে 200 ডলার পাওয়া যায় কিনবা ওয়েবসাইট তৈরি করে হাজার হাজার ডলার পর্যন্ত পাওয়া যায় । বাংলাদেশের যৌন বিষয়টি বেশি গুরুত্বপূর্ণ বহন করে প্রথমত কত মজুরি সুবিধা অসুবিধার কারণ । মাসে 500 ডলার আয় করে বাংলাদেশের ভালো ভাবে চলা যায়। উন্নত দেশে কেউ একা চলতে পারে না । কাঁদতে এই প্রতিযোগিতায় মাধ্য যখন যখন কাজ দেওয়া হয় তখন বাংলাদেশ থেকে তুলনামূলক কম টাকায় কাজ নেওয়া সম্ভব। কাজের সাথে মিল রেখে যখন স্থানীয়ভাবে কর্মস্থল হচ্ছে না তখন ফেলেছিলে দেশে কম স্থানে পরিবর্তন আনতে পারে। প্রথমে একটি ভুল কে ভুল বলে মেনে নিন। ফিনান্সিয়াল সহজে কাজ না । একজন কোনো একটি কাজে দক্ষ হতে না এমনকি সাধারণ টাইপিং ডাটা এন্ট্রি কাজ দ্রুত টাইপ করতে হয় শুধুমাত্র কাজ করতে পারে যথেষ্ঠ না কাজ পাওয়ার জন্য যোগাযোগ করা কাজ পাওয়া কায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করা টাকা পাওয়া সব কিছু নিয়ম মাফিক কাজ করতে হয় ইংরেজিতে মোটামুটি যথেষ্ট সময় ব্যয় করতে হয়।
No comments